রাজনীতি
নিজস্ব প্রতিবেদক, আজকের সময় :
বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি ২১ প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। ফেনীর তিনটি আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিয়মানুযায়ী মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তারা জামানত হারান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে মোট ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩১৫ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২৪ হাজার ৬২৯ ভোট পেতে হত।
ফেনীর তিনটি আসনে রোববার ৩৯৯টি কেন্দ্রের ২ হাজার ৫৯৪টি কক্ষে ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ হয়। জেলার তিনটি আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৭ জন। তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৫ জন, নারী ভোটার ৬ লাখ ২ হাজার ৪৭১ জন। এছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিল ৩ জন। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনীর তিনটি আসনে ২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছের। তার মধ্যে ফেনী-১ আসনে ৬ জন, ফেনী-২ আসনে ৮ জন এবং ফেনী-৩ আসনে ১০ জন প্রার্থী ছিল।
ঘোষিত ফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির শাহরিয়ার ইকবাল লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ১৯৫ ভোট পান।
ফেনী-২ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার ৭২১ জন। তাদের মধ্যে ২ লাখ ৫৪ হাজার ২৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ৩১ হাজার ৭৫৩ ভোট পেতে হত।
আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির খোন্দকার নজরুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ৮৫৮ ভোট পান।
ফেনী-৩ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫২ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৭১ হাজার ২৭৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২১ হাজার ৪০৯ ভোট পেতে হত।
জাতীয় পার্টির লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিম উল্যাহ ঈগল প্রতীকে ৯ হাজার ৬২৬ ভোট পান।
উদ্যোক্তা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান রাখছে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট
এম শরীফ ভূঞা, আজকের সময় :
যুবশক্তির বহুমুখি ও সুপ্তগুণাবলী এবং সম্ভাবনাকে দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট আধুনিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অবদান রাখছে। এরইমধ্যে অনেক যুবক ও যুবনারী এই প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেকারমুক্ত হয়েছেন। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আয়বর্ধক কাজে নিজেরা আত্ননিয়োগ করেছেন। শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনিস্টিউট ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর মাধ্যমে মানব সম্পদের উন্নয়ন, বিশেষ করে যুবদের মানবীয় গুণাবলী, দক্ষতা এবং মানসিক উৎকর্ষতার বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যে কাজ করছে একদল দক্ষ কর্মকর্তাগণ।
যুবদের মানব সম্পদে পরিনত করার লক্ষ্যে যুব সংগঠনের সদস্যদের উদ্বুদ্ধকরণ, সচেতন, কর্মউদ্যোগী, নেতৃত্বের বিকাশ, উদ্ভাবনী ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগ, আত্মকর্মী ও উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার অন্তর্গত সাভার উপজেলাধীন আশুলিয়া থানার পাথালিয়া ইউনিয়নে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের ডেইরী ফার্ম গেইট (কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার) সংলগ্ন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নং গেইটের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান।
জানা যায়, শেখ হাসিনা জাতীয় যুব কেন্দ্র ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন কেন্দ্রকে ইনস্টিটিউট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ও এলক্ষ্যে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট-২০১৭ আইনের খসড়ার অনুমোদন দেয় মন্ত্রিপরিষদ। কেন্দ্রটি একটি নির্বাহী পরিষদ দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুব উন্নয়ন অধিদফতরের আওতাধীন।
শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আবু তাহের মো: মাসুদ রানা জানান, যুব বিষয়ক বিভিন্ন ধারাবাহিক প্রকাশনা ও গবেষণার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। ইনস্টিটিউটটি বাংলাদেশের যুব বিষয়ক একটি আন্তর্জাতিকমানের যুগোপযোগী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে বাংলাদেশের জন্য গৌরবের একটি প্রতিষ্ঠানে পরিনত হবে।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ফেনী-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নিজাম উদ্দিন হাজারীর নামে ৩০ আর স্ত্রীর নামে রয়েছে ১০০ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। বছরে মৎস্য খামার থেকে আয় এক কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এসবের পাশাপাশি অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নিজ নামে ১০ কোটি টাকা ও স্ত্রীর নামে ১৯ কোটি টাকা রয়েছে।
ফেনী জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেওয়া হলফনামায় এ তথ্য উল্লেখ করেছেন এমপি নিজাম হাজারী।
হলফনামা সূত্রে আরও জানা গেছে, নিজ নামে ৯ কোটি ৪৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যের কৃষিজমি ও ৩০ কোটি ৩৭ লাখ টাকা মূল্যের অকৃষি জমি রয়েছে নিজাম হাজারীর। স্ত্রীর নামে বাৎসরিক আয় দুই কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
ফেনী-২ আসনে (সদর) ১০ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে আট জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত নিজাম উদ্দিন হাজারী, জাতীয় পার্টির খন্দকার নজরুল ইসলাম, তৃণমূল বিএনপির আমজাদ হোসেন সবুজ, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইসলামী ফ্রন্টের মাওলানা নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোহাম্মদ হোসেন ও খেলাফত আন্দোলনের আবুল হোসেন ও জাকের পার্টির নজরুল ইসলাম।
প্রবাসী ব্যবসায়ী নেতা এ.কে আজাদ ফেনী-৩ আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী
বিশেষ প্রতিনিধি, আজকের সময় :
সংযুক্তআরব আমিরাতের দুবাইয়ে একজন বাংলাদেশীর মালিকানাধীন কোম্পানী “নেফলেক্স গ্রুপ” সুপরিচিত একটি নাম। আর এই বিজনেস গ্রপের চেয়ারম্যান বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী এ.কে আজাদের পরিচিতিও স্ব-মহিমায় উজ্বল। তিনি শুধু দুবাইয়ের ব্যাবসায়ীগণের মাঝে পরিচিতিপ্রাপ্ত একজন ব্যাক্তি বিষয়টি এমন নয়। তিনি এখানকার ব্যাবসায়ী সমাজের কাছে যেমনি সুনামের কারনে খ্যাতি পেয়েছেন তেমনি এখানকার বাংলাদেশী কমিউনিটিরও তিনি একজন নেতা। দুবাইয়ের আরব ব্যাবসায়ীগণও তাঁকে চিনেন জানেন এবং সম্মানের চোখে দেখেন। এ.কে আজাদের সফলতার গল্প প্রবাসী ব্যাবসায়ী ও বাংলদেশ কমিউনিটির গন্ডি পেরিয়ে আজকাল চলে গেছে আন্তর্জাতিক মিডিয়াঙ্গনেও। আরব আমিরাতের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন চ্যানেল ‘সামা টিভি’ তাঁর বর্ণাঢ্য-ব্যাবসা সফলতার আদ্যপান্ত নিয়ে সাত মিনিটের একটি প্রতিবেদন প্রচার করেছিলো। যার ফলে গোটা মধ্যপ্রাচ্য ও এশিয়ার বড় বড় ব্যাবসায়ীগণের কাছে যে নাম দুটি অতি দ্রুত পৌঁছে যায় তাহলো ‘নেফলেক্স গ্রুপ’ এবং এর সফল কর্ণধার এ.কে আজাদ। বিভিন্ন তথ্যসূত্রে জানা যায় এ.কে আজাদের মালিকানাধীন ‘নেফলেক্স গ্রুপ’ এর রয়েছে বেশ কয়েকটি সিস্টার কনসার্ণ। এসব প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন বাংলাদেশ ভারত পাকিস্তানসহ আফ্রিকার বেশ কয়েকটি দেশ মিলিয়ে নয়টি দেশের নাগরিকরা। নেফলেক্স গ্রুপ মুলত: অটো ইন্ডাস্ট্রি বেইজড কোম্পানী। বিশ্ববিখ্যাত দামী দামী মোটর গাড়ীর কালেকশানের জন্যে দুবাইতে নেফলেক্স গ্রুপ সমাদৃত একটি নাম। যে কোম্পানীর শো-রুমগুলোতে শোভা পাচ্ছে রোলস রয়েস, মার্সিডিজ বেন্জ, ফোর্ডসহ অন্যান্য ব্রান্ডের বিলাসী গাড়ীর সমারোহ। তাই আমিরাতের ধনী আরব নাগরিক ও বিভিন্ন দেশের প্রবাসীদের গাড়ী ক্রয়-বিক্রয় ও আন্তর্জাতিক মানের অটো সার্ভিসের একটি বিশ্বস্ত নাম মানেই নেফলেক্স গ্রুপ।
দুবাইয়ের এ তারকা ব্যাবসায়ী এ.কে আজাদ বলেন; তাঁর ব্যাবসায়ীক বিশাল স্বপ্ন-সাম্রাজ্য একদিনে প্রতিষ্ঠিত হয়নি। এটি তাঁর তিলতিল করে সন্নিবেশ করা শ্রম মেধা ধৈর্য ও আত্মবিশ্বাসের সম্মিলিত এক সাফল্যগাঁথা। এ সফলতার পেছনেও রয়েছে জীবনের নানা চড়াই-উৎরাই। অনেক পাওয়া নাপাওয়ার অতীত গ্লানি এবং ছোট ছোট ব্যর্থতা দেখে শিক্ষা নিয়ে এগুনোর অদম্য স্পৃহা মিশ্রিত আছে এ সাফল্য-সূধায়।
দেখতে শুনতে মনে হয়না বয়স তাঁর সাতচল্লিশের কোঠায়! মনে হয় যেনো দুরন্ত কৈশোর পার হলেন মাত্র। অত্যন্ত পরিশ্রমী ও আত্মপ্রত্যয়ী এ.কে আজাদ বলেন “তিনি এখনো দৈনিক ষোল ঘন্টা একাধারে ব্যাবসায়ীক কাজে ব্যস্ত থাকতে পছন্দ করেন। যেহেতু পরিশ্রমই ছিলো তাঁর সফল হওয়ার মুলমন্ত্রের একটি, তাই তিনি এই মন্ত্র প্রতিদিন ছায়ার মতো সাথে রাখতে চান। একটু প্রাণবন্ত হাসি দিয়ে জানালেন তাঁর প্রবাসে কর্মজীবন দুই যুগের বেশি সময়কাল ধরে তাই জীবনের গল্পটাও একদম ছোট নয়। ছাত্রজীবনে মাধ্যমিক পর্যায় থেকেই লক্ষ্য ছিলো বিদেশে গিয়ে উচ্চ শিক্ষা গ্রহন করবো। সে লালিত স্বপ্নের বহিঃপ্রকাশ ঘটে ১৯৯৫ সালে এইচএসসি পাশের পর ১৯৯৬ সালে আমি পড়াশুনা করতে পাড়ি জমিয়েছি ইংল্যান্ডে।”
সেখানকার মিডল সেক্স বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি বিবিএ ডিগ্রি অর্জন করেন এবং পরবর্তীকালে ভারতের জয়পুর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৯৯ সালে তিনি আরব আমিরাতের দুবাইয়ে আসেন। তিনি প্রত্যক্ষ করেন মধ্যপ্রাচ্যের ইউরোপ খ্যাত দুবাইয়ে অটো ইন্ডাস্ট্রি খাতের ভবিষ্যতে রয়েছে একটি বিশাল সম্ভাবনা। তাঁর মাথায় তখন থেকেই
অটো ইন্ডাস্ট্রি প্রতিষ্ঠা করার স্বপ্ন বুনন শুরু হয়। তারপর তিনি ধীরে ধীরে নিজেকে নিয়োজিত করেন তাঁর স্বপ্ন বিনির্মানের ইস্পাত কঠিন যুদ্ধে। মনিষীর স্মরনীয় বাণী আছে ; মানুষ ঘুমিয়ে যে স্বপ্ন দেখে তা স্বপ্ন নয়, যে স্বপ্ন মানুষকে ঘুমুতে দেয়না সেটিই সত্যিকারের স্বপ্ন। কর্মজীবনে তেমনি এক নির্ঘুম স্বপ্ন দেখেছিলেন এ.কে আজাদ। তাঁর দেখা আত্ববিশ্বাসের সেই সোনালী স্বপ্নরেখা আজ পরিনত হয়েছে ব্যাবসার আলোকিত তারকাপুন্জে। একথা নির্দ্বিধায় বলা যায় বাংলাদেশে জন্ম নেয়া তারকাটি আজ পুন্জিভুত আলো ছড়াচ্ছে আরবের ব্যাবসায়ীক আকাশজুড়ে। সফল ব্যাবসায়ী হিসেবে তিনি দেশে বিদেশে পেয়েছেন অনেক সম্মাননা। সফলতার মুকুটে পালক হিসেবে যুক্ত হয়েছে সিআইপি’র সম্মান। প্রবাস থেকে রেমিটেন্স পাঠানোর স্বীকৃতি হিসেবে বাংলাদেশ সরকার থেকেও পেয়েছেন এওয়ার্ড।
এ.কে আজাদের পুরো নাম আবদুল কাশেম আজাদ। তার জন্ম ফেনী জেলার দাগনভুঞা উপজেলার সিন্দুরপুরের সেকান্তর পুর গ্রামে। তার বাবার নাম আলহাজ্ব ইসরাফিল মিয়া।
আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে স্বনামধন্য ব্যাবসায়ী এ.কে আজাদকে নিয়ে গর্ব করেন তাঁর এলাকার মানুষজন। স্থানীয়রা তাঁকে জানেন একজন সাদা মনের মানুষ হিসেবে। এমনকি এলাকার দরিদ্র ও সুবিধা বঞ্চিত মানুষজন তাঁকে পরম আত্মীয় মনে করেন। কারণ এ.কে আজাদ তাদের বিপদে আপদে আর্থিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দেন অত্যন্ত গোপনে। এছাড়াও তিনি প্রকাশ্যে এলাকার নানাবিধ সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও রাজনৈতিক কর্মকান্ডেও পৃষ্ঠপোষকতা করে থাকেন। এলাকার প্রবীনগণ তাঁকে যেমন স্নেহ করেন তেমনি যুবসমাজের মাঝেও তুমুল জনপ্রিয় এ মানুষটি। এলাকার তরুন সমাজ যখনি তাকে পাশে পান অন্যরকম এক ভালোবাসা ও আন্তরিক সম্মানে জড়িয়ে রাখেন। এলাকার অধিবাসীগণ এ.কে আজাদের মানবীয় গুনাবলী দেখে, মানুষের প্রতি মমত্ববোধ দেখে ও সামাজের উন্নয়নমুলক কর্মকান্ডে তাঁর আন্তরিক অবদানকে মুল্যায়ন করে তাঁর প্রতি ভালোবাসার প্রতিদান স্বরুপ তাঁদের আগামীর জন-প্রতিনিধি করার ইচ্ছা রেখেছেন। সেকান্তরপুর গ্রামের কয়েকজন বাসিন্দা তাঁদের এ আশা-আকাংখার কথা জানিয়ে বলেন। রাজনীতির চলমান এ দূঃসময়ে এ.কে আজাদের মতো একজন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ সৈনিক ও জননেত্রী শেখ হাসিনার একনিষ্ঠ কর্মীকে আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ফেনী-৩ আসনের প্রার্থী হিসেবে আওয়ামীলীগ থেকে মনোনয়ন দিলে সাধারণ জনগণ খুশি হবে। প্রিয় নেত্রীর কাছে আমাদের প্রাণের দাবি এটি।
সাবেক স্থানীয় ছাত্রলীগ নেতা দুবাই প্রবাসী ইকবাল হোসেন বলেন; “এ.কে আজাদ ছাত্রলীগের রাজনীতি করতেন। মুজিব আদর্শের একজন কর্মী হিসেবে এলাকায় সুপরিচিত ছিলেন। মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশের পর তিনি উচ্চ শিক্ষা লাভের জন্যে যুক্তরাজ্য যান। শিক্ষাজীবন শেষ করে তিনি দুবাইয়ে ব্যাবসা বাণিজ্য শুরু করে এখানেই তিনি প্রতিষ্ঠিত হয়েছেন। তিনি পৃথিবীর যেখানেই গেছেন বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করেছেন হৃদয় দিয়ে। বর্তমানে তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ,দুবাই-এর প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করে চলেছেন। আওয়ামীলীগের সকল দলীয় কর্মসূচী ও বাংলাদেশের জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানগুলো প্রবাসের মাটিতে সুন্দরভাবে আয়োজনে তিনি অগ্রনী ভুমিকা রাখেন। এছাড়াও এখানকার প্রবাসী বাঙালীদের সুখ দূঃখে যে কোনো প্রয়োজনে তিনি পাশে থাকেন। বাঙালী কমিউনিটির মাঝে সৌহার্দ্য, ভাতৃত্ববোধ ও দেশপ্রেম জাগরুক রাখার লক্ষ্যে প্রবাসীদেরকে সাথে নিয়ে নিজ শ্রম-ঘাম ও আর্থিক সহযোগিতা প্রদানের মাধ্যমে তিনি সবসময় আন্তরিকভাবে নিবেদিত থাকেন।
ইকবাল হোসেন আরো জানান
“শুধু প্রবাসে নয় একজন নিভৃতচারী ও প্রচার বিমুখ ব্যাক্তিত্ব এ.কে আজাদ বাংলাদেশে তাঁর নিজ এলাকায় দলীয় ও সাংগঠনিক যেকোনো কর্মকান্ডে পরামর্শ প্রদান ও আর্থিক সহযোগিতার মাধ্যমে নিজ অবদান রেখে চলেছেন। ভবিষ্যতেও তিনি তাঁর এসব অবদান অব্যাহত রাখবেন এ বিশ্বাস রাখি।”
এলাকার মানুষের মধ্যে আসন্ন নির্বাচনে তাঁকে নিয়ে নানা আলোচনা ও গুন্জনের বিষয়ে প্রবাসী শিল্পপতি এ.কে আজাদের কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রথমে মহান আল্লাহর নিকট শুকরিয়া আদায় করে বলেন; “এলাকার মানুষজন আমাকে নিঃস্বার্থভাবে ভালোবাসেন এটি আমার জীবনের অন্যান্য অর্জনগুলোর চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। আমার এলাকার সাধারণ মানুষ আমাকে ভালোবাসেন বিধায় আমিও যতোদিন বাঁচি তাদের ভালোবাসার বৃত্তবন্ধি থাকবো এ দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। তাঁদের স্বত:স্ফুর্ত আকাংখার প্রতি আমি শ্রদ্ধা জানাই। আমার প্রিয় এলাকাবাসীর এ আশা পুরণ করতে আমার দল তথা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা যদি আমাকে মনোনয়ন দেন এবং আমার প্রিয় জেলা ফেনীর আওয়ামীলীগ নেতৃবৃন্দ আমার পাশে থাকেন তবে ফেনী-৩ আসন থেকে প্রার্থী হওয়ার জন্যে আমিও দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশা করবো ইনশাআল্লাহ।
আজকের সময় প্রতিবেদক :
আশির দশক থেকে তৃণমূলের নেতাকর্মী ও সাধারণ মানেুষের পাশে থেকে নিরলস সেবা করেছেন ফেনী-০১ আসনের সকল বয়সের প্রিয় মুখ কামাল উদ্দিন মজুমদার। ফেনীর পরশুরাম-ফুলগাজি ও ছাগলনাইয়া নিয়ে গঠিত ফেনী-১ আসন। এই আসনে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী পরশুরাম উপজেলা চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি কামাল উদ্দিন মজুমদার।
জানা যায়, রাজনৈতিক জীবনী ও জনপ্রতিনিধির প্রথম শুরু হয় ১৯৮৮ সালে পরশুরাম কলেজ ছাত্রলীগের সদস্য পদ দিয়ে।
এরপর ০৪ মার্চ ১৯৯০ সালে পরশুরাম থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৯২ সালের ২৫ই এপ্রিল পরশুরাম সদর ইউনিয়নের চেয়ার প্রতীকে নির্বাচন করে ইউপি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। সে থেকে জনপ্রতিনিধির অধ্যায় শুরু হয়। এরপর তিনি ১৯৯৪ সালে পরশুরাম থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৯৭ সালে ২৭ই ফেব্রুয়ারী চেয়ার প্রতীকের নির্বাচিত ইউপি চেয়ারম্যান ২য় দফায় নির্বাচিত হন কামাল উদ্দিন মজুমদার।
তৎকালীন আওয়ামী ক্ষমতা থাকাকালীন ১৯৯৮ সালে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার কতৃক শ্রেষ্ঠ চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। একই বছর তিনি পরশুরাম থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। পরশুরাম পৌরসভা গঠনের পর ২৫ই এপ্রিল প্রথম পৌর প্রশাসক নির্বাচিত হন। ২০০৩ সালে পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত দ্বিতীয় বারের মত।
২০০৯ সালে দেওয়াল ঘড়ি প্রতীকে প্রথম পরশুরাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১২ সালে তৃতীয় বারের মত পরশুরাম উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ২০১৪ সালে দ্বিতীয় বারের মত আনারস প্রতীকে পরশুরাম উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালের ৩১ মার্চ বিনা প্রতিদ্বন্ধিতায় তৃতীয় বারের মত চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ২০১৯ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর প্রথম বার উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।
চেয়ারম্যান কামাল মজুমদার আজকের সময়‘কে জানান, তিনি দলীয় মনোনয়নে আশাবাদী এবং নির্বাচনে জয়ী হয়ে আমৃত্যু দল ও জনগনের সেবা করায় জীবনের শেষ ইচ্ছে।
ফেনী প্রতিনিধি :
ঢাকা চট্টগ্রাম মহাসড়কসহ আন্তজেলা ডাকাত দলের সর্দার মো.হক সাবসহ চার ডাকাতকে আগ্নেয়াস্ত্রসহ আটক করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-৭ ফেনী ক্যাম্পের সদস্যরা।
এ সময় তাদের কাছ থেকে আগ্নেয়াস্ত্র, বিপুল পরিমাণ লুণ্ঠিত মালামাল উদ্ধার এবং একটি পিকআপ জব্দ করা হয়। শনিবার ভোর ৫টার দিকে চট্টগ্রমের জোরারগঞ্জ এলাকা থেকে তাদের আটক করা হয়।
র্যাব-৭ ফেনী কোম্পানি কমান্ডার স্কোয়াডন লিডার মোহাম্মদ সাদেকুল ইসলাম দুপুরে সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব জানতে পারে ডাকাত দল একটি পিকআপ যোগে ডাকাতির মালামাল ও অস্ত্রসহ চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার দিকে যাচ্ছে।
ওই সংবাদের ভিত্তিতে ভোরে অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে সন্দেহভাজন একটি পিকআপ আটক করা হয়। পরে তল্লাশি চালিয়ে অস্ত্র ও লুটকৃত মালামাল উদ্ধার করা হয়।
এ সময় আটক করা হয় চট্টগ্রামের জোরারগঞ্জ থানার খিল মুরারী গ্রামের শাহ আলমের ছেলে হক সাব (২৩ মাদক সম্রাট), একই থানার হিঙ্গুলী গ্রামের আলমগীর হোসেনের ছেলে রনি (২৪), নারায়ণগঞ্জের চরপাড়া এলাকার রহিমের ছেলে চাঁন মিয়া (২৮) ও সুনামগঞ্জের আকতাপাড়া এলকায় তারা মিয়ার ছেলে সিজিল মিয়া।
এ সময় ১টি কার্তুজ, ৩৪টি অটোরিকশার ব্যাটারি, ডাকাতির কাজে ব্যবহৃত বিপুল পরিমাণ সরঞ্জামাদি ও একটি পিকআপ জব্দ করা হয়। র্যাব জানায় আটকরা দীর্ঘদিন ধরে মহাসড়ক ও আশপাশের এলাকায় ডাকাতি করে আসছিল। তারা সড়কের গাড়ি থামিয়ে ব্যাটারি ও যন্ত্রাংশ ডাকাতির সঙ্গে জড়িত ছিল।
আটকদের বিরুদ্ধে বিভিন্ন থানায় একাধিক মামলা রয়েছে। তাদের জোরারগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
সংবাদদাতা :
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ফেনী জেলা শাখার উদ্যোগে এক ঈদ পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। শনিবার (৮ জুলাই) বিকেলে ক্রাউন ইষ্ট রেষ্টুরেন্টের মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রধান অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির নায়েবে আমীর রেজাউল করিম জালালী।
বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ফেনী জেলা শাখার সভাপতি মাওলানা জসিম উদ্দিনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত ঈদ পুনর্মিলনীতে প্রধান আলোচক ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম মহাসচিব তোফাজ্জল হোসাইন মিয়াজি। বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক মুসা, কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক মাওলানা হারুনুর রশীদ ভূঁইয়া ও কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য আবু সাঈদ নোমান। বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস ফেনী জেলা সেক্রেটারি আবু বক্কর ছিদ্দিক এর সঞ্চালনায় এতে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের সিলেট জেলা সহ-সভাপতি মাওলানা জাহিদ উদ্দিন চৌধুরী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের নেতা মাওলানা রিদওয়ানুল্লাহ ইউছুফী, মাওলানা আশ্রাফ আলী, মাওলানা নিজাম ওবায়দী, মুফতি মামুনুর রশীদ, মাওলানা আবুল কাসেম ও মাওলানা কারিমুল হক মামুন প্রমুখ। এসময় বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে কেন্দ্রীয় নায়েবে আমীর বলেন- কারাবন্দী বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের কেন্দ্রীয় মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হকসহ সকল আলেম ওলামাদের মুক্তির দাবি জানিয়ে ইসলামী খেলাফত প্রতিষ্ঠায় সকল ইসলামি দলকে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহবান জানান। তিনি আরও বলেন, বর্তমানে নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার গঠন করে গ্রহণ যোগ্য নির্বাচন দেয়া গণদাবীতে পরিণত হয়েছে। তাই বর্তমান সরকারকে পদত্যাগ করে অবিলম্বে নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন দেয়ার দাবি করেন।
আলফাডাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিতে শেখ হাসিনাকে আবারও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ফরিদপুর-১ (আলফাডাঙ্গা, বোয়ালমারী ও মধুখালী) আসনের মাটি ও মানুষের জনপ্রিয় নেতা আরিফুর রহমান দোলন।
কৃষকলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহ-সভাপতি, সমাজ সেবামূলক সংস্থা কাঞ্চন মুন্সী ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান ও জাতীয় দৈনিক ঢাকা টাইমস ও অনলাইন সংবাদপত্র ঢাকা টাইমস টোয়েন্টি ফোর ডটকমের সম্পাদক দোলন।
বৃহস্পতিবার দিনব্যাপী ফরিদপুর-১ আসনের মধুখালী উপজেলার মাঝকান্দী, বোয়ালমারী উপজেলার কাদিরদী, সাতৈর বাজার, আলফাডাঙ্গা উপজেলার জয়দেবপুর বাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় গণসংযোগ ও পথসভা করেন তিনি।
এসময় আওয়ামী লীগ সরকারের বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের ফিরিস্তি তুলে ধরে দোলন বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে আজ অভূতপূর্ণ উন্নয়ন হচ্ছে। তার নেতৃত্বে এ উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে হবে।
কৃষকলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি দোলন বলেন, সব বাধা-বিপত্তি মোকাবিলা করে দেশকে সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে নিয়ে যেতে শেখ হাসিনার মতো নেতৃত্ব জরুরি। তাই শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের এই অভূতপূর্ণ উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে তাঁকে আবারও দেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত করতে হবে।
ফরিদপুর-১ তথা বোয়ালমারী-আলফাডাঙ্গা-মধুখালী আসনে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশীদের মধ্যে আলোচনায় এগিয়ে রয়েছেন ঢাকা টাইমস সম্পাদক আরিফুর রহমান দোলন। নানামুখি উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের জন্য গুরুত্বপূর্ণ এই আসনে তিনি ব্যাপক জনপ্রিয়।
‘মানুষের কাছে, মানুষের পাশে’ এই স্লোগানে ফরিদপুর-১ আসনের মানুষের উন্নয়নে আজীবন কাজ করে যাওয়ার অঙ্গীকার করেছেন তিনি।
গণসংযোগ ও পথসভায় কেন্দ্রীয় কৃষক লীগ নেতা শেখ শওকত হোসেন, জেলা কৃষক লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনিরুজ্জামান মৃধা লিটন, আলফাডাঙ্গা উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ইকবাল হাসান চুন্নু, আলফাডাঙ্গা উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান শেখ দেলোয়ার হোসেন, গোপালপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মোনায়েম খান, আলফাডাঙ্গা উপজেলা কৃষক লীগের সদস্য সচিব খান আমিরুল ইসলাম, আলফাডাঙ্গা উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সহ-সভাপতি কামরুজ্জামান কদর, গোপালপুর ইউনিয়ন জাতীয় শ্রমিক লীগের সভাপতি হাসমত হোসেন কাজল, সাতৈর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি আব্দুল হালিম শেখ, বীর মুক্তিযোদ্ধা ওয়াহিদুজ্জামান মৃধা, সাতৈর ইউনিয়ন শ্রমিক লীগের সভাপতি মনিরুজ্জামান মনির, আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ আনোয়ার হোসেন, সাতৈর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য গফুর মিয়া, সাতৈর ইউনিয়ন মুক্তিযোদ্ধা প্রজন্মলীগের সভাপতি হাবিবুর রহমান রিপন, বাগাট ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি বাচ্চু সরদার, ফরিদপুর জেলা স্বেচ্ছাসেবক লীগের সদস্য সুজিত বসু, বাগাট ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সদস্য জাহাঙ্গীর হোসেন বাবু, বাগাট ৮ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মঞ্জু সরদার, বাগাট ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা মিলন শেখ, আলফাডাঙ্গা উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আলাউদ্দিন আলী, আলফাডাঙ্গা উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সহ-সভাপতি নাজমুল ইসলাম রানা প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।