কোম্পানীগঞ্জ (নোয়াখালী) প্রতিনিধি, আজকের সময় :
বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামী রামপুর ইউনিয়ন ৬ নং ওয়ার্ড এর উদ্যোগে ইফতার মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
রোজাদার সামাজিক ব্যক্তিবর্গের সম্মানে আয়েশা জামে মসজিদ সংলগ্নে স্থানীয় নেতাকর্মী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের উপস্থিতিতে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
আয়েশা জামে মসজিদের উপদেষ্টা মাওলানা আবদুস সাত্তারের সভাপতিত্বে, বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন রামপুর ইউনিয়ন শাখার সভাপতি ছানা উল্লাহ তামজীদের সঞ্চালনায় ও রামপুর ইউনিয়ন যুব বিভাগ সভাপতি আবদুর রহমান তানভীরের সার্বিক সহযোগীতায় এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা নায়েবে আমির ও বিশিষ্ট সমাজ সেবক মাওলানা বেলায়েত হোসেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রামপুর ইউনিয়ন জামায়েত সেক্রেটারি মাষ্টার জাকির হোসেন, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শূরা ও কর্ম পরিষদ সদস্য ইমাম উদ্দিন পেয়ার, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা শ্রমিক কল্যান ফেডারেশন সভাপতি জিয়াউল হক জিয়া, কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা জামায়েত সেক্রেটারি মাওলানা মিজানুর রহমানসহ আরো অনেকে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন, ঢাকা ৫৫ নং ওয়ার্ড টঙ্গী শাখা বিএনপির সভাপতি একরামুল হক দুলাল, রামপুর ৬ নং ওয়ার্ড জামায়েত সেক্রেটারি নুরুল ইসলাম, ইবনে সিনা কোম্পানীর ডিপু ক্যাশ অফিসার মাওলানা সাইফুল্লাহ, আয়েশা জামে মসজিদ সভাপতি মাওলানা আবদুল্লাহ, কোম্পানীগঞ্জ ফেন্ডস সোসাইটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদক কবি মামুন আশরাফ প্রমুখ।
ইফতার মাহফিল শেষে দেশ ও জাতির কল্যাণে বিশেষ মোনাজাত করা হয়। অংশগ্রহণকারীরা এমন আয়োজনের জন্য আয়োজকদের ধন্যবাদ জানান এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের উদ্যোগ অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান।
রাজনীতি
আজকের সময়, ফেনী :
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ফেনী জেলা শাখার সম্মেলন ৩০ জানুয়ারী বৃহস্পতিবার ভাষা শহীদ সালাম কমিউনিটি সেন্টারে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ এর কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব গাজী আতাউর রহমান।
ফেনী জেলা আহ্বায়ক মাওলানা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে জেলা ও কেন্দ্রীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।
সম্মেলন শেষে আগামী দুই বছরের জন্য গাজী এনামুল হক ভূঁইয়াকে সভাপতি,মাওলানা রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়াকে সহ-সভাপতি ও আলহাজ্ব মাওলানা একরামুল হক ভূঁইয়াকে সেক্রেটারি নির্বাচিত করে ইসলামী আন্দোলন ফেনী জেলা শাখার আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে । পরবর্তীতে ৫১ সদস্য বিশিষ্ট পূর্নাঙ্গ জেলা কমিটি গঠন করা হবে বলে দলীয় সূত্র জানান।
সোনাগাজী প্রতিনিধি :
ফেনীর সোনাগাজীতে মঙ্গলবার বিকালে কৃষক দলের সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ কৃষক জনগোষ্ঠীকে সংগঠিত করার লক্ষ্যে সারাদেশে তিন মাসব্যাপী ইউনিয়ন পর্যায়ে কৃষক সমাবেশের অংশ হিসেবে চরচান্দিয়া ইউনিয়নের ওলামাবাজার সেকান্তর মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এ কৃষক সমাবেশ করা হয়।
ফেনী জেলা কৃষকদলের সাধারণ সম্পাদক, চরচান্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান শামসুদ্দিন খোকনের সভাপতিত্বে ও উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সিনিয়র যুগ্মআহবায়ক রফিকুল ইসলামের সঞ্চালনায় কৃষক সমাবেশে ভার্চুয়াল মাধ্যমে প্রধান অতিথি ছিলেন, কেন্দ্রীয় কৃষক দলের সভাপতি কৃষিবিদ হাসান জাফির তুহিন।
বিশেষ অতিথি ছিলেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় কৃষকদলের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. রবিউল হাসান পলাশ, সহসাংগঠনিক সম্পাদক জসিম উদ্দিন জসিম, জেলা কৃষক দলের সভাপতি জসিম উদ্দিন চেয়ারম্যান, উপজেলা বিএনপির সদস্য সচিব সৈয়দ আলম ভূঞা, পৌর বিএনপির আহবায়ক মঞ্জুর হোসেন বাবর, সদস্য সচিব নিজাম উদ্দিন, উপজেলা বিএনপির সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ চেয়ারম্যান, উপজেলা বিএনপির সাবেক প্রচার সম্পাদক শেখ আনোয়ার, কৃষকদল নেতা নূর করিম। আরও বক্তব্য রাখেন, বিএনপি নেতা মোজাম্মেল হোসেন মাসুদ, সেলিম রেজা, পৌর যুবদলের আহবায়ক ইকবাল হোসেন, সদস্য সচিব মাকসুদুর রহমান রাসেল, উপজেলা যুবদলের সদস্য নুরুল হক গবি ও বিএনপি নেতা আবুল কালাম কোম্পানি প্রমুখ।
স্টাফ রিপোর্টার :
ফ্যাসিস্ট সরকারের নির্যাতনে দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নের শিক্ষানুরাগী ও রাজণৈতিক ব্যক্তিত্ব আবদুল খালেক। আওয়ামীলীগ সরকারের খুন-গুম ও অত্যাচারের মাত্রা বাড়তে থাকে। সাত বছরের বেশি সময় তিনি দেশের বাহিরে ছিলেন। বৃহস্পতিবার দুপুরে দেশে ফিরলে নিজ এলাকার মানুষজন বসুরহাট জিরো পয়েন্টে নেতাকর্মী ফুল দিয়ে বরণ করে নেন। আনন্দের মিছিল ও গাড়িবহর নিয়ে তিনি আপনগৃহে ফিরে যান। বহুবছর পর নেতাকর্মীদের প্রিয় নেতাকে ফিরে পেয়ে উচ্ছাস উদ্দিপনা বেড়ে গেছে। শুধুমাত্র বিএনপি দলের দায়িত্বে থাকায় পরিবার আত্মীয় স্বজন ও প্রাণের কর্মীদের ছেড়ে স্বৈরাচার সরকারের নির্যাতনে গৃহছাড়া হন।
কবি জসিম উদ্দিন উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল খালেক এলাকায় বহু শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানের সাথে জড়িত। বাকী জীবন এলাকাবাসীর সাথে নিয়ে সমাজ উন্নয়নে কাজ করতে চান তিনি।
প্রথমবার ফেনীতে প্রকাশ্যে গণ-সমাবেশ করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
ফেনী প্রতিনিধি :
ফেনীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার প্রাঙ্গণে শনিবার বিকেলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন এবি পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য সচিব মজিবুর রহমান মনজু। এছাড়া বক্তব্য দেন যুগ্ম সদস্য সচিব আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। প্রথমবারের মতো ফেনীতে প্রকাশ্যে গণ-সমাবেশ করেছে আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)।
মজিবুর রহমান মনজু বলেন, বাংলাদেশের মানুষ আওয়ামী লীগকে প্রত্যাখ্যান করেছে। নাম শুনলেই ঘৃণা করছে। দেশের টাকা পাচারকারী চোরদের মানুষ প্রতিহত করেছে।
তিনি আরও বলেন, শেখ হাসিনা পালিয়ে গিয়ে দেশের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে মেতেছেন। বাংলাদেশের মানুষ আর কাউকে লুটপাট করতে দেবে না। যারাই ক্ষমতায় আসতে চান সাবধান হয়ে যান। এবি পার্টির এ নেতা বলেন, ভারতের সঙ্গে আর কোনো গোপন চুক্তি হতে দেওয়া হবে না।
তিনি দাবি তোলেন ফেনীতে একটি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠা করতে হবে। তা ফেনীর শহীদদের নামে করতে হবে।
আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, আওয়ামী লীগের কবর রচিত হয়ে গেছে। ওদের পাওয়া যাবে জাদুঘরে। দিল্লির দাসত্বের দিন শেষ। ফেনী নদীর পানির হিস্যা বুঝিয়ে দিতে হবে। বন্যায় ডুবিয়ে মারা চলবে না। ফেনীতে একটি ক্যান্টনমেন্ট প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
এবি পার্টি ফেনী জেলা কমিটির আহ্বায়ক মাস্টার আহসান উল্লাহর সভাপতিত্বে সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন, কেন্দ্রীয় নেতা প্রকৌশলী মো. শাহ আলম বাদল, ফেনী জেলা কমিটির সদস্য সচিব অধ্যাপক ফজলুল হক প্রমুখ।
নিজস্ব প্রতিবেদক, আজকের সময় :
বিজয়ী প্রার্থী ছাড়া বাকি ২১ প্রার্থীই জামানত হারিয়েছেন। ফেনীর তিনটি আসনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নিয়মানুযায়ী মোট বৈধ ভোটের আট ভাগের এক ভাগ ভোট না পাওয়ায় তারা জামানত হারান।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেসরকারিভাবে ঘোষিত ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, নির্বাচনে ফেনী-১ আসনে মোট ভোটার ছিলেন ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩১৫ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৩৭ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২৪ হাজার ৬২৯ ভোট পেতে হত।
ফেনীর তিনটি আসনে রোববার ৩৯৯টি কেন্দ্রের ২ হাজার ৫৯৪টি কক্ষে ব্যালট পেপারে ভোটগ্রহণ হয়। জেলার তিনটি আসনে মোট ভোটারের সংখ্যা ছিল ১২ লাখ ৪০ হাজার ৫৫৭ জন। তার মধ্যে পুরুষ ভোটার ৬ লাখ ৩৮ হাজার ২৮৫ জন, নারী ভোটার ৬ লাখ ২ হাজার ৪৭১ জন। এছাড়া তৃতীয় লিঙ্গের ভোটার ছিল ৩ জন। এবার জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফেনীর তিনটি আসনে ২৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছের। তার মধ্যে ফেনী-১ আসনে ৬ জন, ফেনী-২ আসনে ৮ জন এবং ফেনী-৩ আসনে ১০ জন প্রার্থী ছিল।
ঘোষিত ফলে আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আলাউদ্দিন আহমেদ চৌধুরী নাসিম ১ লাখ ৮২ হাজার ৭৬০ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির শাহরিয়ার ইকবাল লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ১৯৫ ভোট পান।
ফেনী-২ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ১০ হাজার ৭২১ জন। তাদের মধ্যে ২ লাখ ৫৪ হাজার ২৪ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ৩১ হাজার ৭৫৩ ভোট পেতে হত।
আওয়ামী লীগ মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী নিজাম উদ্দিন হাজারী ২ লাখ ৩৬ হাজার ৫৯৮ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি জাতীয় পার্টির খোন্দকার নজরুল ইসলাম লাঙ্গল প্রতীকে ৪ হাজার ৮৫৮ ভোট পান।
ফেনী-৩ আসনে মোট ভোটার ছিল ৪ লাখ ৭৬ হাজার ৩৫২ জন। তাদের মধ্যে ১ লাখ ৭১ হাজার ২৭৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন। এ হিসেবে জামানত ফিরে পেতে কোনো প্রার্থীকে অন্তত ২১ হাজার ৪০৯ ভোট পেতে হত।
জাতীয় পার্টির লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মাসুদ উদ্দিন চৌধুরী লাঙ্গল প্রতীকে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৭৬০ ভোট, নিকটতম প্রতিদ্বন্ধি স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজী রহিম উল্যাহ ঈগল প্রতীকে ৯ হাজার ৬২৬ ভোট পান।
উদ্যোক্তা ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে অবদান রাখছে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট
এম শরীফ ভূঞা, আজকের সময় :
যুবশক্তির বহুমুখি ও সুপ্তগুণাবলী এবং সম্ভাবনাকে দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে কর্মসংস্থান সৃষ্টির জন্য শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট আধুনিক প্রশিক্ষণের মাধ্যমে অবদান রাখছে। এরইমধ্যে অনেক যুবক ও যুবনারী এই প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ নিয়ে বেকারমুক্ত হয়েছেন। স্ব-কর্মসংস্থানের মাধ্যমে আয়বর্ধক কাজে নিজেরা আত্ননিয়োগ করেছেন। শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনিস্টিউট ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নিরলস কাজ করে যাচ্ছে।
প্রশিক্ষণ কর্মসূচীর মাধ্যমে মানব সম্পদের উন্নয়ন, বিশেষ করে যুবদের মানবীয় গুণাবলী, দক্ষতা এবং মানসিক উৎকর্ষতার বিকাশ ঘটানোর লক্ষ্যে কাজ করছে একদল দক্ষ কর্মকর্তাগণ।
যুবদের মানব সম্পদে পরিনত করার লক্ষ্যে যুব সংগঠনের সদস্যদের উদ্বুদ্ধকরণ, সচেতন, কর্মউদ্যোগী, নেতৃত্বের বিকাশ, উদ্ভাবনী ক্ষমতার সঠিক প্রয়োগ, আত্মকর্মী ও উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বিভিন্ন মেয়াদী প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়।
ঢাকা বিভাগের ঢাকা জেলার অন্তর্গত সাভার উপজেলাধীন আশুলিয়া থানার পাথালিয়া ইউনিয়নে ঢাকা আরিচা মহাসড়কের ডেইরী ফার্ম গেইট (কেন্দ্রীয় গো-প্রজনন ও দুগ্ধ খামার) সংলগ্ন, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ১ নং গেইটের বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটির অবস্থান।
জানা যায়, শেখ হাসিনা জাতীয় যুব কেন্দ্র ১৯৯৮ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। ২০১৭ সালের ফেব্রুয়ারিতে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন কেন্দ্রকে ইনস্টিটিউট করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় ও এলক্ষ্যে শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউট-২০১৭ আইনের খসড়ার অনুমোদন দেয় মন্ত্রিপরিষদ। কেন্দ্রটি একটি নির্বাহী পরিষদ দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের যুব উন্নয়ন অধিদফতরের আওতাধীন।
শেখ হাসিনা জাতীয় যুব উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক আবু তাহের মো: মাসুদ রানা জানান, যুব বিষয়ক বিভিন্ন ধারাবাহিক প্রকাশনা ও গবেষণার কার্যক্রম হাতে নেয়া হয়েছে। ইনস্টিটিউটটি বাংলাদেশের যুব বিষয়ক একটি আন্তর্জাতিকমানের যুগোপযোগী প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়ে বাংলাদেশের জন্য গৌরবের একটি প্রতিষ্ঠানে পরিনত হবে।
দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ফেনী-২ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত নিজাম উদ্দিন হাজারীর নামে ৩০ আর স্ত্রীর নামে রয়েছে ১০০ ভরি স্বর্ণালংকার রয়েছে। বছরে মৎস্য খামার থেকে আয় এক কোটি ৯৯ লাখ ৮০ হাজার টাকা। এসবের পাশাপাশি অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নিজ নামে ১০ কোটি টাকা ও স্ত্রীর নামে ১৯ কোটি টাকা রয়েছে।
ফেনী জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দেওয়া হলফনামায় এ তথ্য উল্লেখ করেছেন এমপি নিজাম হাজারী।
হলফনামা সূত্রে আরও জানা গেছে, নিজ নামে ৯ কোটি ৪৮ লাখ ৭০ হাজার টাকা মূল্যের কৃষিজমি ও ৩০ কোটি ৩৭ লাখ টাকা মূল্যের অকৃষি জমি রয়েছে নিজাম হাজারীর। স্ত্রীর নামে বাৎসরিক আয় দুই কোটি ৫০ লাখ ৩০ হাজার টাকা।
ফেনী-২ আসনে (সদর) ১০ প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দেন। এর মধ্যে আট জনের মনোনয়ন বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। তারা হলেন- আওয়ামী লীগ মনোনীত নিজাম উদ্দিন হাজারী, জাতীয় পার্টির খন্দকার নজরুল ইসলাম, তৃণমূল বিএনপির আমজাদ হোসেন সবুজ, বাংলাদেশ সাংস্কৃতিক মুক্তিজোটের নুরুল ইসলাম ভূঁইয়া, ইসলামী ফ্রন্টের মাওলানা নুরুল ইসলাম, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মোহাম্মদ হোসেন ও খেলাফত আন্দোলনের আবুল হোসেন ও জাকের পার্টির নজরুল ইসলাম।